শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চোলাই মদসহ যুবলীগ নেতাকে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ     ধর্ষণ মামলা তুলে নিতে হুমকির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন সলঙ্গায় আওয়ামীলীগ নেতা কতৃক মিথ্য অপপ্রচার ও  মামলা দায়ের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও প্রতিবাদ সভা হাজারীহাট হাই স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত চরপার্বতী সিডিউল কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত সিরাজগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত-১৫ আলোকিত শান্তিরহাট প্রবাসী ফোরাম’র অভিষেক ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের আবির্ভাব হয়েছে:নোয়াখালীতে শিবির সভাপতি কোম্পানীগঞ্জ প্রবাসী যুব পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র’র আয়োজনে ঈদ প্রীতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হাজী রহুল আমিন সমাজ স্পোর্টিং ক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা, সভাপতি ইমাম সেক্রেটারি মাহিন খাঁন
Notice :
Wellcome to our website...

সলঙ্গায় তিন ফসলি জমিতে পুকুর খননের হিড়িক

প্রতিনিধি: / ৪৫৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৩

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দুর্বার গতিতে তিন-চার ফসলি জমির মাটি কেটে চলছে পুকুর খনন। আর এই ফসলি জমির মাটি নেওয়া হচ্ছে ইট ভাটায়। খননকারীরা বলছেন, প্রশাসনের মৌখিক অনুমতি নিয়েই খনন করা হচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ধুবিল ইউনিয়নের সাতকুর্শি গ্রামের তাজু মনসি ছেলে আনিছ আলী ও আজিদ আলী দুই ভাইয়ের ১৩ বিঘা ফসলি জমি ও পাশেই নৈপাড়া গ্রামের আবু বক্কারের ছেলে রহমান আলীর ১৬ বিঘা ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। যার এক প্রান্তে রয়েছে ধানের চারা। তিন-চার ফসলি জমি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ওই এলাকার অনেক কৃষক। আর এই পুকুর খনন করছে আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম হুদা নামে এক মাটি ব্যবসায়ী।

এলাকাবাসী বলছে, ধুবিল ইউনিয়নে বেশির ভাগ ফসলি জমির মাটি কেটে পুকুরে পরিণতি করেছে এই আওয়ামী লীগ নেতা হুদা। এরই মধ্যে নতুন করে আবার খনন হচ্ছে চার ফসলি জমিতে পুকুর। খননকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অসহায় হয়ে পড়েছেন সাধারণ কৃষক।

জানা যায়, উপজেলায় মোট ৬১টি ইটভাটার মধ্যে ৩১টির কোনো অনুমোদন নেই। আর এই সকল অবৈধ ইট ভাটায় নেওয়া হচ্ছে তিন-চার ফসলি জমির মাটি।

স্থানীয় কবির সেখ, জহুরুল ইসলাম, মজিবুর রহমান জানান, অবৈধ ইট ভাটা বাঁচাতেই ফসলি জমি নষ্ট করা হচ্ছে। এর সঙ্গে উপর মহলের হাত রয়েছে। তবে হঠাৎ দুই একবার লোক দেখানো অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন। আবার প্রশাসন থেকে ম্যানেজ করেই পুকুর খনন শুরু হয়। জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় না।

রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন, ফসলি জমিতে যদি কোনো পুকুর খনন করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর