সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ছোট ফেনী নদীর ভাঙনে বিলীন হাজারো মানুষের ভিটেমাটি চোলাই মদসহ যুবলীগ নেতাকে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ     ধর্ষণ মামলা তুলে নিতে হুমকির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন সলঙ্গায় আওয়ামীলীগ নেতা কতৃক মিথ্য অপপ্রচার ও  মামলা দায়ের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও প্রতিবাদ সভা হাজারীহাট হাই স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত চরপার্বতী সিডিউল কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত সিরাজগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত-১৫ আলোকিত শান্তিরহাট প্রবাসী ফোরাম’র অভিষেক ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের আবির্ভাব হয়েছে:নোয়াখালীতে শিবির সভাপতি কোম্পানীগঞ্জ প্রবাসী যুব পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র’র আয়োজনে ঈদ প্রীতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
Notice :
Wellcome to our website...

বাউবি’র অযোগ্য অদক্ষ কর্মকর্তাদের হয়রানীর শিকার লাকী আক্তার

প্রতিনিধি: / ২৫২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩

 

আবুল কাশেম, সখিপুর প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর উপজেলার বেতুয়া গ্রামের আব্দুল গণি মিয়ার কন্যা লাকী আক্তার উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অযোগ্য কর্মকর্তাদের অদূর্দর্শীতার ফলে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন বলে প্রথম সংবাদকে অভিযোগ করেন।

1992 সালে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গাজিপুরের বোর্ড বাজারে বয়স্কদের উচ্চ শিক্ষার জন্য এক বিশেষ ধরণের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচলন করেন।সেই সুবাদে বাউবি তথা বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।লক্ষ লক্ষ মানুষের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ হয় বটে, কিন্তু শতাধিক শিক্ষার্থীর ভোগান্তি তাদের জীবনকে দূর্বিষহ করে তুলেছে, তার মধ্যে লাকী আক্তার অন্যতম।লাকী আক্তার 2010 সালে বাউবি’র অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি প্রোগ্রামে ভর্তি হয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।তার জন্ম তারিখ, নাম ও বয়স ভুল করে উন্মুক্ত স্কুল কর্তৃপক্ষ।ওই ভুল সংশোধনের জন্য উন্মুক্ত স্কুল কর্তৃপক্ষ লাকী আক্তারকে তার জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয় পত্র, ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যয়ন, অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেট, বিয়ের কাবিন নামা, প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক হলফ নামা এবং রেডিওলজিস্ট ডাক্তার কর্তৃক বয়সের সনদ আনতে বলেন।

দীর্ঘ এক বছর যাবৎ ঘুরা-ফিরা করে হাজার হাজার টাকা খরচ করে লাকী আক্তার ওই সবগুলি সনদ সংগ্রহ করে বাউবি উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্র মধুপুরে জমা দেন। সেখানে মাঝে মাঝে যোগাযোগ করা হলে সেখানকার কর্তব্য রত অফিসার শাহাদৎ হোসেন ময়মনসিংহের মাসকান্দায় যোগাযোগ করতে বলেন। মাসকান্দায় যোগাযোগ করা হলে তারা গাজিপুরের প্রধান কার্যালয়ের পরীক্ষা বিভাগে যোগাযোগ করতে বলেন।গাজিপুরের প্রধান কার্যালয়ে বহুবার যোগাযোগ করেও দায়িত্বরত কর্তৃপক্ষকে কোনদিন পাওয়া যায়নি।তার ফোন নম্বরও সংগ্রহ করা যায়নি। এমনকি ওখানকার কর্মচারী ও পিয়ন সহ অধ্বঃস্তন ব্যক্তিরা দুর্ব্যবহার করে।লাকী আক্তার অভিযোগ করে বলেন, আমাকে নিচতলার ১১০, ১১১ ও ১১২ নং রুমে পাঠানো হলে গিয়ে দেখি কোনটা বন্ধ কোনটায় লোক নাই। দু তলার ২০৪ রুমের একজন সার্টিফিকেট সংশোধনে আমার নিকট মোটা অঙ্কের টাকা দাবী করে। তিনি দুঃখ করে বলেন, “এতো টাকা খরচ করে, এতো কষ্ট করে এ সার্টিফিকেট অর্জন করে আমার কোন লাভ হলো না।অথচ, আমার সকল প্রামাণ্য দলিল এক রকম উন্মুক্তের সনদ ভিন্ন রকম। আমি বাউবি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবো।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর